মানুষ মরে গিয়ে শুধু তার দেহের অবসান ঘটায় কিন্তু মৃত্যুর পর তার কৃতকর্ম দ্বারা আবার জাগ্রত হতে থাকে। যেমন মীরজাফর আলী খান বেঁচে থাকা অবস্থায় যতটা না মানুষের মাঝে জাগ্রত ছিলেন তার চেয়ে মৃত্যুর পর তার কর্মের দ্বারা আমাদের মাঝে জাগ্রত হয়েছেন আরও সরব হয়ে। অপরদিকে, দিন যত সামনে দিকে যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজীব, রবীন্দ্রনাথ,নজরুল, এর মত মহান মানুষেরাও আরও নতুন করে জাগ্রত হচ্ছে বাঙালী জাতির অস্তিত্বে।সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদ তার রাজনৈতিক জীবনের অনেক ভালো কর্মের জন্য যেমন মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হবেন, অপরদিকে স্বৈরশাসন কায়েম এবং স্বৈরশাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সহযোগিতার জন্য ইতিহাসের কালো অধ্যায়ে অবস্থান করবেন, এছাড়া বাংলাদেশের শাসন ব্যবস্থায় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ধ্বংসের প্রধান সহযোগী হিসেবেও তাকে অশ্রদ্ধাভরে জাতি স্মরণ করবে যুগের পর যুগ।তাই মৃত্যুর ভেতর দিয়ে সব হিসেব নিকেশ শেষ নয় বরং এপার ও ওপারে নতুন করে হিসাব নিকাশের শুরু ...।।
দলবল,পেশীশক্তি, বন্দুকের নল দিয়ে ক্ষমতা ধরে রাখা যায় যুগের পর যুগ কিন্তু জীবন জোর করে ধরে রাখা যায়না। প্রাকৃতিক নিয়মে জীবনের অবসান অবধারিত কিন্তু কর্ম অক্ষত।
দলবল,পেশীশক্তি, বন্দুকের নল দিয়ে ক্ষমতা ধরে রাখা যায় যুগের পর যুগ কিন্তু জীবন জোর করে ধরে রাখা যায়না। প্রাকৃতিক নিয়মে জীবনের অবসান অবধারিত কিন্তু কর্ম অক্ষত।